ব্রণ সারাতে যা খেতে পারেন


বাদামি চাল

ঢেকিছাঁটা কিংবা হালকা করে ছাঁটা বাদামি চালে আছে ভিটামিন বি, প্রটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এর মধ্যে ভিটামিন বি দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এতে ত্বকের ব্রণও নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

মৌরি

এটি খেলেই ত্বকের ব্রণ সমস্যার উপশম হয়। মৌরিতে আছে আয়রন, কপার, পটাসিয়াম, জিংকের মতো উপাদান।

মাছ

এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিড, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। যা ব্রণ হওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে থাকে।

রসুন

রসুনের অনেক উপকারিতা। ত্বকের জন্যও রসুন উপকারী। শরীরের জন্য ক্ষতিকারক বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ত্বকের সমস্যা দূর করে।

বাদাম

বাদামে ভিটামিন ই, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রন আছে। যা ত্বক সুস্থ রাখার পাশাপাশি ব্রণ হওয়ার প্রবণতা রোধ করে।

লাল আঙুর

আঙুর সবারই পছন্দের ফল। লাল আঙুরে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের প্রদাহ রোধ করে। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও কমিয়ে দেয়।

ভিটামিন এ ও ক্যারটিনয়েড খাবার

ভিটামিন এ ও ক্যারটিনয়েড সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের ব্রণ প্রতিরোধ করে। এ জন্য যেসব খাবারে এ দুটি উপাদান আছে,  সেগুলো বেশি করে খেতে হবে। এ ছাড়া গাজর, পালং শাক, আম, পেঁপে ও টমেটো খেতে হবে।
ঢেকিছাঁটা কিংবা হালকা করে ছাঁটা বাদামি চালে আছে ভিটামিন বি, প্রটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এর মধ্যে ভিটামিন বি দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এতে ত্বকের ব্রণও নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

মৌরি

এটি খেলেই ত্বকের ব্রণ সমস্যার উপশম হয়। মৌরিতে আছে আয়রন, কপার, পটাসিয়াম, জিংকের মতো উপাদান।

মাছ

এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিড, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। যা ব্রণ হওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে থাকে।

রসুন

রসুনের অনেক উপকারিতা। ত্বকের জন্যও রসুন উপকারী। শরীরের জন্য ক্ষতিকারক বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ত্বকের সমস্যা দূর করে।

বাদাম

বাদামে ভিটামিন ই, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রন আছে। যা ত্বক সুস্থ রাখার পাশাপাশি ব্রণ হওয়ার প্রবণতা রোধ করে।

লাল আঙুর

আঙুর সবারই পছন্দের ফল। লাল আঙুরে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের প্রদাহ রোধ করে। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও কমিয়ে দেয়।

ভিটামিন এ ও ক্যারটিনয়েড খাবার

ভিটামিন এ ও ক্যারটিনয়েড সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের ব্রণ প্রতিরোধ করে। এ জন্য যেসব খাবারে এ দুটি উপাদান আছে,  সেগুলো বেশি করে খেতে হবে। এ ছাড়া গাজর, পালং শাক, আম, পেঁপে ও টমেটো খেতে হবে।

0/Post a Comment/Comments

আশা করি এই টিউনটি আপনাদের ভাল লাগবে। এই সম্পর্কে আপনাদের মতামত জানাতে নিচে কমেন্ট বক্স এ কমেন্ট করুন ! আর নয়তো আমাদের ফেসবুক পেজ এ মেসেজ দিন। টিউনটি ভাল লাগলে ফেসবুক মিডিয়ায় শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন ।

নবীনতর পূর্বতন

World's great Post